রেভোলিউশন
অর্গাজম ছিটকে যাচ্ছে কালারে
নিশীথে যাইও ফুলবনে
তাকে বাঁধো। সোহাগ নাও ঝুলবারান্দা
যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে যেভাবে বিলকুল শীত
স্টপেজসুন্দরী আর হাতনাড়া
নোঙর ভুলে যাচ্ছি। বশীভূত মাইলস্টোনে
গাছ আর লিখতে পারছি না গাছ এমন
চোখে চোখে আয়নার ব্যাক। থেমে থেমে ক্যামেরা
এ সময় স্পর্শের নেই, তুমি বলোনি তা
প্রিপেড রিস্টওয়াচ নিয়ে
অপারেশন টেবিলের কাটাছেঁড়া
যেভাবে হাত যতটা ছানি
অ্যাকাডেমি শান্তিপূর্ণ হয় হোক তবে নদীর রচনা
কে যে কিভাবে মাদুরের যাদু তবে বহমান বহমান
বাখুদা, তেরী অঙরাইয়া, ইয়াদ হ্যায় তেরী বো
অঙরাইয়া, মার হি ডালা, অর ইয়ে অদা, বাখুদা
মার্চপোস্ট
এই গরম, এই বিয়াল্লিশ ডিগ্রি
বারোই বৈশাখ নিয়ে এই যে অ্যাভারেজ টকটাইম
আমি পথভ্রষ্ট, পথও
যেতে চেয়েছিলে তাই যাওয়া। কিছু না ভাবলেও
যা কিছু লিখে ফেললাম তুমি
সাদারঙ, সাদারঙ
ট্র্যাডিশন নিয়ে কি ভাবছো আজকাল
গোলা বারুদ রডোডেনড্রন
একইরকম প্রজাপতি
হেঁটে গেছি তোমার বেডরুম
ততটা আদায় যতটা বোতাম পর্যন্ত ভেতর
কি ভেবে অবাক যেভাবে ডিজিটাল লিরিক যেমন
তোমার নৌবহরের ভালোনাম হতো নইলে
তুমি শাড়ি না পরলে
কে বলতো অবজ্ঞায় ছেড়ে আসতাম না আঙুল
ক্রুশহাত ফিরিয়ে
সোয়েটার একটা তদানিন্তন বাহানা,
কে বলেছে বলতাম না
জাস্ট উলে ফুলে কারচুপি
চারটে সোজা আর চোদ্দটা উল্টোঘর, হৃদয়
হুম তো
তালব্য শ আর তালব্য শ
এগিয়ে যাচ্ছে তুমি এগিয়ে যাচ্ছে শুধু
একটাই পথ এক একটা কনফেশন
এই যে এপ্রিল মাস
সেলাই না
আমি সূচের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রার্থনা করি
কতটুকু জেহাদ, কতটা তুমি তুমি বিপ্লব
এতো আস্কারা অ-সহ্য থাক
যেখানে হারমোনিয়াম
আমি জানতামই না কোন সুরে বাজে
উঠোনে বৃষ্টি এলে জবুথবু তুমি
তোমার বুঝতে পারা পর্যাপ্ত পায় মাল্টিপ্লেক্স
সহজভাবে দেখলে আজ রেফারির দিন
বাঁশি, যেভাবে বাঁশি
কে যে কিভাবে কতটুকু
বাজনা শরীর যেমন বিসমিল্লাহ্ যেমন নাগকেশর
যতটা দোলে
তোমার উষ্মা, সে তো আমারই
একেকটা এনজিও একেকটা বৃহস্পতিবার
তোমার সেই তোমার জিরো পাওয়ার টিপ
আমি পারিনি তাই নদী নদীর মত
জল নেই, বইছে
আর বেজে যাচ্ছি যে কথায়
কথা ছিলো না, তবুও বাজলেই উঠে আসে
যত ছেঁড়াফাটা টায়ার
এ রোদ, এ রোদের উচ্চাঙ্গ
অর্গাজম ছিটকে যাচ্ছে কালারে
নিশীথে যাইও ফুলবনে
তাকে বাঁধো। সোহাগ নাও ঝুলবারান্দা
যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে যেভাবে বিলকুল শীত
স্টপেজসুন্দরী আর হাতনাড়া
নোঙর ভুলে যাচ্ছি। বশীভূত মাইলস্টোনে
গাছ আর লিখতে পারছি না গাছ এমন
চোখে চোখে আয়নার ব্যাক। থেমে থেমে ক্যামেরা
এ সময় স্পর্শের নেই, তুমি বলোনি তা
প্রিপেড রিস্টওয়াচ নিয়ে
অপারেশন টেবিলের কাটাছেঁড়া
যেভাবে হাত যতটা ছানি
অ্যাকাডেমি শান্তিপূর্ণ হয় হোক তবে নদীর রচনা
কে যে কিভাবে মাদুরের যাদু তবে বহমান বহমান
বাখুদা, তেরী অঙরাইয়া, ইয়াদ হ্যায় তেরী বো
অঙরাইয়া, মার হি ডালা, অর ইয়ে অদা, বাখুদা
মার্চপোস্ট
এই গরম, এই বিয়াল্লিশ ডিগ্রি
বারোই বৈশাখ নিয়ে এই যে অ্যাভারেজ টকটাইম
আমি পথভ্রষ্ট, পথও
যেতে চেয়েছিলে তাই যাওয়া। কিছু না ভাবলেও
যা কিছু লিখে ফেললাম তুমি
সাদারঙ, সাদারঙ
ট্র্যাডিশন নিয়ে কি ভাবছো আজকাল
গোলা বারুদ রডোডেনড্রন
একইরকম প্রজাপতি
হেঁটে গেছি তোমার বেডরুম
ততটা আদায় যতটা বোতাম পর্যন্ত ভেতর
কি ভেবে অবাক যেভাবে ডিজিটাল লিরিক যেমন
তোমার নৌবহরের ভালোনাম হতো নইলে
তুমি শাড়ি না পরলে
কে বলতো অবজ্ঞায় ছেড়ে আসতাম না আঙুল
ক্রুশহাত ফিরিয়ে
সোয়েটার একটা তদানিন্তন বাহানা,
কে বলেছে বলতাম না
জাস্ট উলে ফুলে কারচুপি
চারটে সোজা আর চোদ্দটা উল্টোঘর, হৃদয়
হুম তো
তালব্য শ আর তালব্য শ
এগিয়ে যাচ্ছে তুমি এগিয়ে যাচ্ছে শুধু
একটাই পথ এক একটা কনফেশন
এই যে এপ্রিল মাস
সেলাই না
আমি সূচের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রার্থনা করি
কতটুকু জেহাদ, কতটা তুমি তুমি বিপ্লব
এতো আস্কারা অ-সহ্য থাক
যেখানে হারমোনিয়াম
আমি জানতামই না কোন সুরে বাজে
উঠোনে বৃষ্টি এলে জবুথবু তুমি
তোমার বুঝতে পারা পর্যাপ্ত পায় মাল্টিপ্লেক্স
সহজভাবে দেখলে আজ রেফারির দিন
বাঁশি, যেভাবে বাঁশি
কে যে কিভাবে কতটুকু
বাজনা শরীর যেমন বিসমিল্লাহ্ যেমন নাগকেশর
যতটা দোলে
তোমার উষ্মা, সে তো আমারই
একেকটা এনজিও একেকটা বৃহস্পতিবার
তোমার সেই তোমার জিরো পাওয়ার টিপ
আমি পারিনি তাই নদী নদীর মত
জল নেই, বইছে
আর বেজে যাচ্ছি যে কথায়
কথা ছিলো না, তবুও বাজলেই উঠে আসে
যত ছেঁড়াফাটা টায়ার
এ রোদ, এ রোদের উচ্চাঙ্গ